কতোটা চাই তোকে শেষ পর্ব
Writer:-TanjiL Mim
“সময় কারো জন্য থেমে থাকে না’!!তেমনি মাইশা আর কাব্যের জীবনও থেমে ছিল না’!!খুনশুটি, ভালোবাসা, হাসি কান্না মিলে মিশে জীবন চলছে তাদের’!!
“দেখতে দেখতে পুরো চার বছর কেটে গেছে মাইশা আর কাব্যের সংসারের’!!এই তিনবছরে অনেক কিছু বদলে গেছে’!!বদলে গেছে সময়’!!বদলে গেছে জীবন’!!তার সাথে বদলে গেছে দুটো মানুষের একসাথে পথ চলার ধরন’!!মাইশার এখন পড়াশোনা প্রায় কমপ্লিট করে ফেলেছে’!!আর কাব্যের এভাবে রাত জেগে পড়াশোনা করানোর ফলও খুব ভালো করে পেয়েছে’!!মাইশা আর তানিশা দুজন একসাথেই পড়াশোনার শেষ পর্যায়ে চলে এসেছে’!!তবে পার্থক্য একটাই তানিশার এখনো বিয়ে করে নি আর মাইশা এক বাচ্চার মাও হয়ে গেছে’!!বিষয়টা কিছুটা মজাদার তাই না’!!আর মাইশা আর কাব্যের একটা দুই বছরে মেয়ে আছে’!!যার নাম রেখেছে “কাশ্মীরা”!!
আরও গল্প পড়তে আমাদের গুপ এ জয়েন হউন
“আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে আছি আমি’!!মূল উদ্দেশ্য হলো তৈরি হয়ে নিচে যাওয়া আজকে তানিশা আর দিহানের বিয়ের পাঁকা কথা বলবে সবাই’!!হুম তানিশা আর দিহান একে অপরকে ভালোবাসে’!!ভার্সিটিতে ঝগড়া করতে করতে কখন যে দিহান তানিশাকে ভালোবেসে ফেলেছে তা দিহান নিজেও জানে না’!!আর তানিশার কথা তো বাদই দিলাম মনু তলে তলে নিজেও যে দিহানের প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছিল’!!কিন্তু মাইয়া ডা প্রকাশ করছিল না’!!একদিন রেস্টুরেন্টে ধরা পড়েছিল আমার আর কাব্যের সামনে’!!সেদিন সারাদিন শুধু তানিশা আর দিহানকে নিয়ে হাসাহাসি করেছিলাম আমি’!!কাব্য প্রথমে একটু রেগে থাকলেও পরে মেনে নেয়’!!তারপর আমি আর কাব্য মিলেই ওদের কথা বাসায় বলে সব ঠিকঠাক করে দিলাম’!!সবাই রাজি’!!সাথে আমরাও খুশি তার সাথে তানিশা আর দিহানও!!দিহানের বাবাও একজন বিজনেস ম্যান’!!আর এখন থেকে দিহানও সেই কাজে যোগ দিবে’!!এতোদিন পড়াশোনা শেষ না করার জন্য ওদের বিয়েটা আঁটকে ছিল’!!আর এখন যখন দিহানও নিজের পায়ে দাঁড়ানোর সুযোগ পেয়েছে সেই সুযোগে তাদের বিয়েটাও দিয়ে দিবে মামুনি আর মামু থুক্কু মাই শশুড় আব্বা এন্ড শাশুড়ী মা!!
“হর্ঠাৎই আমার ভাবনায় ছেদ পড়ে পিছন থেকে জড়িয়ে ধরল কাব্য’!!তারপর বলে উঠলঃ
———“আমার বউটা কি করছে……
———“কি আর করবে তৈরি হচ্ছে আজকে তানিশাকে দেখতে আসবে না দিহানেরা তাই একটু সাজগোছ করছি আরকি!!
“এমন সময় কেউ হাতে তালি দিয়ে বললোঃ
——-“কি মজা পাপা আম্মি কে জ..নি.য়ে ধ..রে..ছে….
“হুট করে কাশ্মীরার মুখে এমন কথা শুনে অবাক হলাম’!!একটু খানি পুচকি মাইয়া বলে কি??
——–“দেখছো মেয়েটা এখনি পেকে গেছে……
“এদিকে কাব্য কাশ্মীরার মুখে এমন কথা শুনে হেঁসে মাইশাকে ছেড়ে দিয়ে কাশ্মীরাকে কোলে তুলে নিল’!!তারপর বললোঃ
———“হুম একদম মায়ের মতো…..
——–“কি আমার মতো হয়েছে মটেও না বাবার মতো হয়েছে….
“এই নিয়ে শুরু হয়ে গেল আমাদের মধ্যে তর্কাতর্কি’!!এমন সময় হর্ঠাৎ দরজায় নক করলো আম্মু’!!তারপর বললোঃ
——–“দিহানেরা চলে এসেছে তাড়াতাড়ি আয় তোরা……
“আম্মুর কথা শুনে আমরাও আর কথা না বারিয়ে তাড়াতাড়ি করে নিচে চলে আসলাম’!!
_____________________
“নিচে নামতেই দেখলাম সোফাতে দিহান আর দিহানের বাবা মা আর দিহানের একটা বন্ধু বসে আছে’!!আমি আর না দাঁড়িয়ে সোজা তানিশার রুমের দিকে পা বাড়ালাম’!!আর কাব্য কাশ্মীরাকে নিয়ে দিহানদের কাছে যেতে লাগলো’!!
.
“গোলাপি রঙের একটা সুন্দর শাড়ি পড়েছে তৈরি হয়েছে তানিশা’!!চুলগুলো খোলা,চোখে কাজল সাথে হালকা মেকাপ সব মিলিয়ে অসম্ভব সুন্দর লাগছে তাকে’!!আমি তানিশাকে পিছন থেকে জড়িয়ে ধরে বললামঃ
——–“উড়ে দোস্ত তোকে দেখি হেব্বি লাগছে’!!আজকে তো মনে হয় দিহানের চোখই সরবে না…..
“আমার কথা শুনে তানিশা লজ্জায় মাখা মুখ নিয়ে বললোঃ
——–”যা তুই যে কি বলিস……
——–“সত্যি কথা বললাম গায়ে লাগালি না ঠিক আছে কোনো ব্যাপার না যখন সত্যি সত্যি এমনটা হবে তখন বুঝবি’!!যাগ গে এখন চল তোকে নিতে এসেছি…….
“এমন সময় শাশুড়ী মাও রুমে ঢুকে বললেনঃ
———“হয়েছে তোদের……
——–“হুম হয়েছে আম্মু দেখ তানিশা কি সুন্দর লাগছে না……
“বিনিময়ে মামুনি শুধু মুচকি হাসলো’!!আর তার এই হাসি দেখেই আমি উওর পেয়ে গেছি……
“তারপর আর কথা না বারিয়ে চুপচাপ তানিশাকে নিয়ে চললাম নিচে……
“সিঁড়ি বেয়ে নিচে নামছি আমরা’!!সামনের সোফাতেই দিহানেরা বসে আছে আর তার দু-দিকে মামু মানে শশুড় আব্বা’ আর আমার আব্বুও!!আব্বু আম্মু সকালেই এসেছিল’!!আর তাদের জন্য সামনে টেবিলে রাখা রয়েছে বিভিন্ন ধরনের খাবার’!!আমি গিয়ে তানিশাকে বসিয়ে দিলাম দিহানের সোজাসুজি সোফাতে……!!আঙ্কেল আন্টি তানিশা দেখে খুশি হলেন তারপর ওর হাতে একটা আন্টি পরিয়ে দিল…….
“যা বলে ছিলাম তাই হলো দিহান তানিশার দিকে তাকিয়েই রয়েছে চোখ সরাচ্ছে না’!!আমি তানিশার কানের দিকে ঝুঁকে বললামঃ
———“কি বলেছিলাম ননদীনী তোমার জামাই তোমায় দেখলে আর চোখ সরাতে পারবে না….
“আমার কথা শুনে তানিশা এক পলক তাকালো দিহানের দিকে’!!দিহানের এমন ভাবে তার দিকে তাকিয়ে আছে তা দেখে তাড়াতাড়ি চোখ সরিয়ে ফেললো তানিশা’!!
“এদিকে দিহানের এইভাবে তাকানো দেখে দিহানের বন্ধু রনি বলে উঠলঃ
——–“দোস্ত এখনি যদি এই ভাবে ভাবির দিকে তাকিয়ে থাকিস তাহলে বাসর ঘরে করবি কি….
“হর্ঠাৎ করে রনির এমন কথা শুনে দিহান কাশতে আরম্ভ করলো’!!যা দেখে তাড়াতাড়ি করে দিহানের হাতে একটা জুসের গ্লাস দিয়ে বললামঃ
——-“রনি কিন্তু ঠিকই বলছে দিহান…..
“দিহান আমার কথা শুনে অসহায় দৃষ্টিতে তাকিয়ে থেকে বললোঃ
———“তুই ও শুরু করে দিলি মাইশা……
“দিহানের কথা শুনে আমি আর রনি দুজনেই হাসলাম’!!আমার পাশের সোফাতে কাব্য ছিল’!!আর কাশ্মীরা আব্বুর কোলে চুপটি করে বসে আছে…..!!কাব্য মনে হাসলো রনি দিহান আর মাইশার কান্ড দেখে…….
“খুব সুন্দর ভাবেই আজকের দিনটা কেটে গেল সব দিক বিবেচনা করে আগামী ১০ দিন পর তানিশা আর দিহানের বিয়ে ঠিক করা হয়েছে’!!আমি তো মহা খুশি’!!বাড়িতে বিয়ে হবে শুনলেই ভিতর থেকেই একটা আনন্দতা প্রকাশ পায়!!যেমনটা এখন আমার পাচ্ছে…….
~ দেখতে❤️দেখতে❤️পুরো❤️দশদিন❤️কেটে❤️গেল❤️
“এই দশদিনে পুরো ব্যস্ত ছিলাম আমরা’!!শপিং করা থেকে শুরু করে বাড়ির সাজানো পর্যন্ত সবই আমি কাব্য, আপু আর রাসেল ভাইয়া মিলে করেছি….
“আপুরাও তানিশার বিয়ে লক্ষ্যে এসেছে কাব্য দের বাসায়’!!আর আপু আর রাসেল ভাইয়ার একটা ছেলে সন্তান হয়েছে’!!যার বয়স কাশ্মীরার থেকে অল্প কয়েক মাসের বড়……!!আর ওর নাম রাখা হয়েছে “সায়ান”!!দেখতেও খুব সুন্দর হয়েছে’!!!
_____________________
“একটা রুমে লাল বেনারসি পরিয়ে খুব সুন্দর করে সাজিয়ে বসে রাখা হয়েছে তানিশাকে’!!একরাশ ভালোলাগা খারাপ লাগা দুটো একসাথে মিশে খিচুড়ি তৈরি হয়ে হচ্ছে তার মস্তিষ্কে’!!এমন সময় রুমে ঢুকলো মাইশা……
~ “তানিশার রুমে ঢুকতেই দেখলাম তানিশা মনমরা হয়ে বসে আছে’!!তবে এটা হওয়া স্বাভাবিক’!!আজকে একটা লাল রঙের জর্জেট শাড়ি পড়েছি আমি,,চুলগুলো খুলে দিয়ে সাথে একটু সাজ’!!হর্ঠাৎই তানিশা এসে আমায় জড়িয়ে ধরে কেঁদে দিল!!তানিশার কাজে আমি অবাক’!!পরক্ষণেই মুখ থেকে বেরিয়ে আসলোঃ
——–“কি হলো পাগলী এভাবে কাঁদছিস কেন??
———“তোদের ছেড়ে চলে যেতে হবে আজকে…..
——–“কতদূর আর যাবি কাছেই তো আছিস যখন ইচ্ছে হবে তখনি চলে আসবি…..
“কিন্তু আমার এই গল্প শুনে তানিশার মন গললো না’!!আরো উচ্চস্বরে কেঁদে দিল’ তানিশা’!!আমি ওর মাথায় হাত বুলাতে বুলাতে বললামঃ
———“ধুর পাগলী এইভাবে কাদিশ না তোর মুখের মেকাপ সব নষ্ট হয়ে যাবে’!!
“এমন সময় রুমে ঢুকলো আম্মু মামুনি আর আপু’!!তানিশার কান্না দেখে তাদেরও মন খারাপ হয়ে গেল’!তারপর সবাই মিলে তানিশাকে শান্ত করতে লাগলো’!!
“ওদিকে দরজার বাহিরে দাঁড়িয়ে ছিল কাব্য’!!তার মনটাও খারাপ আজকে ছোট্ট বোনটাকে এই ভাবে অন্যের হাতে তুলে দিবে’!!ভাবতে তারো খুব কষ্ট হচ্ছে’!!আজকে কাব্য একটা ব্লাক রঙের পাঞ্জাবি পরেছে,আর বরাবরের মতো চুল গুলো খুব সুন্দর করে সাজানো,,!!হর্ঠাৎই কি মনে করে কাব্য আর ভিতরে ঢুকলো না ওখান থেকেই চলে গেল……..
_____________________
“বেশ কিছুক্ষন পর সবাই মিলে তানিশাকে শান্ত করলাম’!!এমন বাহির থেকে খবর আসলো জামাই এসেছে সাথে আমরাও উওেজিত হয়ে বেরিয়ে গেলাম তানিশার রুম থেকে আর তানিশা চুপটি করে বসে রইল বিছানায়!!
.
“খুব সুন্দর ভাবেই তানিশার বিয়ের সব কাজ সম্পন্ন হলো’!!খাওয়া দাওয়া থেকে শুরু করে বিয়ে পড়ানো পর্যন্ত সবই খুব সুন্দর ভাবে শেষ হলো’!!
.
“এখন বিদায়ের পালা’!!বরাবরের মতোই বিদায়ের কান্না কাটি শুরু হয়ে গেল’!!তানিশা আমায়,আপুকে শাশুড়ী মা সহ কাব্য জড়িয়ে ধরে প্রচুর কেঁদেছে’!!আমরা সবাই কাঁদলেও কাব্য নিজেকে যথা সম্ভব শক্ত করে রেখেছে’!!কারন ছেলেদের তো কাঁদতে নেই’!!শেষমেষ বহুত কান্না কাটি করার পর তানিশাকে জোর করে গাড়িতে বসিয়ে দিল কাব্য’!!আর ওরা বসার সাথে সাথে গাড়িও চলতে শুরু করলো’!!শশুড় আব্বু আর আব্বু দুজনে মিলেই অনেককিছু বলে দিহানকে সাথে দিহানের বাবা মাকে’!!তারাও বলে দিয়েছে এত চিন্তা করতে হবে না “আপনার মেয়ে আমার বাড়িতে মেয়ে হয়ে থাকবে”!!তারপর তারাও আব্বুদের জড়িয়ে ধরে গাড়িতে বসে পরলেন’!!একে একে সব গাড়ি চলে যেতে লাগলো’!!
[গল্পের আসল লেখিকার নাম TanjiL Mim]
“ধীরে ধীরে পুরো বাড়ি খালি হতে শুরু করলো’!!শুধু থেকে গেল আব্বু আম্মু আপু আর রাসেল ভাইয়া……
“সন্ধ্যা_৭ঃ০০টা……..
“সোফায় বসে আছে কাব্য, আপু, রাসেল ভাইয়া মামু, মামুনি, আব্বু, আম্মু এমন সময় গরম গরম চা নিয়ে হাজির আমি’!!সবাই হেঁসে হেঁসে চা খেতে শুরু করলো’!!আমাদের থেকে কিছুটা দূরে সায়ান আর কাশ্মীরা খেলছে…….
“সবাই চা খাচ্ছে আর কথা বলছে’!!এমন সময় কাশ্মীরা দৌড়ে এসে কাব্যকে বললোঃ
———“পাপা দেখো ছান আমার সাথে খেনছে না…
“এমন সময় সায়ান এসে বললোঃ
———–“ও মিততা কতা বনছে…
“এমন সময় কাশ্মীরা সায়ানের দিকে তাকিয়ে বললোঃ
———“আমি মিততা কতা বনছি (একটা রাগী লুক নিয়ে)
———-হুম (সায়ান)
“এই নিয়ে দুজনের মধ্যে ঝগড়া শুরু’!!এক পর্যায়ে দুজনেই আবার থেমে গিয়ে আবার এক সাথে খেলতে শুরু করলো’!!
“এদিকে আমরা ওদের দুজনের কান্ড দেখে হাসলাম!দুজনে এখনি কিভাবে ঝগড়া করছে বাবা গো বাবা…….
“সবাই হাসলো একসাথে সাথে আমিও……..
~ রাত_১১ঃ০০টা………
“বেলকনিতে দাঁড়িয়ে আছে কাব্য’!!মনটা তার ভীষণ খারাপ লাগছে তার বোনের জন্য’!!তাই আকাশের দিকে তাকিয়ে আছে কাব্য’!!আর মাইশা বিছানায় বসে কাশ্মীরাকে ঘুম পারাচ্ছে’!!
“কিছুক্ষন পর হর্ঠাৎ করে কেউ পিছন থেকে কাব্যকে জড়িয়ে ধরলো কেউ’!!পরক্ষণেই কাব্যের বুঝতে বাকি রইলা এটা মাইশা ছাড়া আর কেউ নয়’!!হর্ঠাৎ কাব্য বলে উঠলঃ
———“ঘুমাও নি……
——–“না এখানে একা একা দাঁড়িয়ে আছো কেন??
———“এমনি কাশ্মীরা ঘুমিয়ে পরেছে…..
——–“হুম……
——–“চলো ভিতরে ঘুমাবে না……
——–“হুম ঘুমাবো তো…..
“আমি কাব্যের সামনে গিয়ে দাঁড়ালাম’!!কাব্যের চোখের দিকে তাকাতে অবাক আমি’!কারন কাব্যের চোখে পানি….
“আমি কাব্যকে জড়িয়ে ধরে বললামঃ
——–“তুমি কাঁদছো কেন???
——-“কই কাঁদছি না তো মনে চোখে কিছু একটা পড়েছে……
——–“মিথ্যা কেন বলছো তুমি তানিশার জন্য খারাপ লাগছে বুঝি’!!আরে খারাপ লাগার কিছু নেই দিহান খুব ভালো ছেলে আর তার চেয়েও বড় কথা হলো ওরা একে অপরকে ভালোবাসে’!!তাই প্যারা নাই চিল বেবি…..
“আমার কথা শুনে হাসলো কাব্য…..
“কাব্যের মুখে হাসি দেখে আমিও খুশি হয়ে গেলাম’!!তারপর কাব্যকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে বললামঃ
———“কতোটা সময় পার হয়ে গেছে না আমরা একসাথে আছি…..
“আমার কথা শুনে কাব্য আমাকে জড়িয়ে ধরে বললোঃ
———“হুম আর বাকি জীবনটাও এইভাবে কাটিয়ে দিবো একসাথে…….
——–“হুম সারাজীবন এই ভাবে এওতো এওতো ভালোবাসবে কিন্তু আমায়……
কতোটা চাই তোকে পর্ব ২২
——–“আর তুই……
———“আর আমিও তো তোমায় এওতো এওতো ভালোবাসি কেন বুঝো না তুমি জামাই…..
“মাইশার কথা শুনে হাসলো কাব্য তারপর একে অপরকে খুব গভীর ভাবে জড়িয়ে ধরল’!!আর তাদের এই ভালোবাসার সাক্ষী হিসেবে রইল রাতের আকাশটা,আকাশে থাকা চাঁদটা’!!!
“আর এভাবেই চলছে মাইশা কাব্যের জীবন’!!আর সবাই মাইশা কাব্যের জন্য দোয়া করো যাতে সবসময় এই ভাবে হাসি খুশি আর ভালোবাসা নিয়ে থাকতে পারে…….
~ সমাপ্ত…🌹🌹
❤️❤️❤️[ভুল-ত্রুটি ক্ষমার সাপেক্ষ’!!আর আশা করি সবারই গল্পটা খুব লেগেছে’!!হয়তো সবার মনমতো হয় নি তারপরও যথা সম্ভব চেষ্টা করেছি তোমাদের আমার বেষ্টটা দেওয়ার’!!গল্পটা কেমন লেগেছে সবাই কমেন্ট করে জানাবে’!!আর এতটা পথ একসাথে থাকার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ!!তোমাদের সাথে আবার দেখা হবে নতুন কোনো গল্প নিয়ে’!!ততদিন পর্যন্ত সবাই ভালো থাকো!!সুস্থ থাকো!!]😊😊😊
~ আল্লাহ_হাফেজ❤️……
Khub khub khub khub khub khub khub khub khub khub khub khub khub khub khub khub khub khub khub khub khub khub khub khub khub khub khub khub khub khub valo legeche khub khub khub khub khub khub khub khub khub khub khub khub khub khub khub khub sundor hoeache